সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৬

জেনে নিন মেয়েদের মন কি চায়,?



মেয়েদের বুঝতে শিখুন... অনেক মেয়েরাই বলে যে, ছেলেরা মেয়েদের মন বুঝে না, এই পোস্টটি তাদের জন্য। পোস্টটি পড়ুন, আর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলান। আমরা ছেলেরা কাউকে ভালবাসলেই ঝট করে বলে দেই, পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে দিই। কিন্তু একটি মেয়ের ভালবাসা সম্পূর্ণ আলাদা, তারা সহজে কাউকে ভালবাসতে চাইনা, ভালবাসলেও নিজের ভিতরে রাখে মুখে প্রকাশ করেনা, একবার যদি কোন মেয়ে কোন ছেলেকে ভালবাসে তাহলে সে তার আপ্রাণ চেষ্টা করে সেই ভালবাসাটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য। মেয়েদের মন খুব নরম, সেই মন কারও প্রেমে পরলে আরও নরম হয়ে যায়, কিন্তু আমরা অনেক ছেলেরায় টা দেখি না/বুঝি না, আমরা শুধু মেয়েদের বাহিরের রাগ, অভিমান, ঝগড়াটা দেখি, কিন্তু বন্ধুরা সেই রাগ, অভিমান আর ঝগড়ার আড়ালেই লুকিয়ে আছে গভীর ভালোবাসা। . একটি মেয়ের মন এটাই চাই যে কেউ তাকে এতটা ভালবাসুক যতটা ভালবাসা কেউ কাউকে বাসেনি আগে। .

জেনে নিন বুলবুল ভাইয়ের মনের মধ্যে কি ধরণের কস্ট দিচ্ছে মুনাফিকের দল।????



শুরুতেই আল্লাহর দরবারে পানাহ্ চাই!
ফেইসবুকের অসভ্য ইতরগুলোকে না
জানলে আমার জানাই হতো না
মুনাফিকি কত প্রকার ও কি কি। ওরা
এখন নতুন পলিসি শুরু করেছে। এক আইডি
দিয়ে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট দেয়, অন্য
আইডি দিয়ে নিজেরাই আমার পক্ষ
নিয়ে এমন নোংরা ভাষায় গালাগালি
করছে যা কোনোভাবেই প্রকাশ করার
মতো নয়। অনেকেই মেসেজ দিয়ে
জানাচ্ছেন Foyzul Miah নামে এক আইডি
থেকে আমার পক্ষ থেকে মারাত্মক
নোংরা ভাষায় গালাগালি করছে!
আমি কয়জনকে বোঝাবো যে ওরা
নিজেরাই এই কাজগুলো করছে আমাকে
বিতর্কিত করার জন্য?
সবার সচেতনতা কামনা করছি।
আল্লাহর ওয়াস্তে ওদের ব্লক করে দিন।
হেদায়াতের দোয়া তো করছি,
হেদায়াত নসীবে না থাকলে আল্লাহ্
ওদের ধ্বংস করে দিন। এই পরিমাণ
নোংরা শব্দ ওরা ব্যবহার করছে, সত্যি
আমি অসুস্থ অনুভব করছি। আল্লাহপাক
আমাদের হেফাজত করুন। আমিন।
[দয়া করে গালাগালির কোনো
স্ক্রীনশট কেউ কমেন্টে পোস্ট করবেন
না। এতো নোংরা ভাষা! যে কেউ
অসুস্থ হয়ে যাবে! সম্ভব হলে পোস্টটি
শেয়ার করে অন্তত একজনকে হলেও
বিভ্রান্তি থেকে বাঁচান!]
রাব্বানা লা-তায'আলনা
ফিতনাতাল্লিল ক্বাওমিজ
জোয়ালিমিন! আমিন!

দেখুন এক গ্রাম্য ব্যাক্তির অসাধারণ ২৫টি প্রশ্ন।













এক গ্রাম্য লোকের ২৫ টি প্রশ্ন আর
রাসূলুল্লাহ সাঃ এর উত্তর !!
,
,
1.প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর,
ধনী হয়ে যাবে।
2.প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম
(ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী)
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
তাক্বওয়া অবলম্বন কর (আল্লাহ্
ভীরুতা) আলেম হয়ে যাবে।
3.প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর,
সম্মানী হয়ে যাবে।
4.প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
মানুষের উপকার কর।
5.প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
যা নিজের জন্য পছন্দ কর, তা অন্যের
জন্যেও পছন্দ কর৷
6.প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
আল্লাহর উপর ভরসা কর।
7.প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ
মর্যাদার অধিকরী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ
(জিকির) কর।
8.প্রশ্নঃ রিযিকের
প্রশস্ততা চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো।
9.প্রশ্নঃ সমস্ত দোয়া কবুলের
আশা করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
হারাম খাবার হতে বিরত থাকো।
10.প্রশ্নঃ ঈমানে পূর্ণতা কামনা
করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
চরিত্রবান হও ৷
11.প্রশ্নঃ কেয়ামতের দিন আল্লাহর
সাথে গুনামুক্ত হয়ে সাক্ষাৎ
করতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জানাবত তথা গোসল ফরজ হওয়ার
সাথে সাথে গোসল করে নাও।
12.প্রশ্নঃ গুনাহ্
কিভাবে কমে যাবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
বেশী বেশী ইস্তেগফার (আল্লাহর
নিকট কৃত গুনাহের জন্য
ক্ষমা প্রার্থনা) কর।
13.প্রশ্নঃ কেয়ামত
দিবসে আলোতে থাকতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জুলুম করা ছেড়ে দাও।
14.প্রশ্নঃ আল্লাহ্ তা’য়ালার
অনুগ্রহ কামনা করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া-
অনুগ্রহ কর।
15.প্রশ্নঃ আমি চাই আল্লাহ্
তা’য়ালা আমার দোষ-ত্রুটি গোপন
রাখবেন ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ।
16.প্রশ্নঃ অপমানিত
হওয়া থেকে রক্ষা পেতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জিনা (ব্যাভিচার ইত্যাদি...)
থেকে বেঁচে থাকো।
17.প্রশ্নঃ আল্লাহ্ এবং তাঁর
রাসূল সাঃ এর নিকট প্রিয়
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
যা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের
(সাঃ) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের
জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও।
18.প্রশ্নঃ আল্লাহর একান্ত অনুগত
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
ফরজ সমূহকে গুরুত্বের সহিত আদায়
কর।
19.প্রশ্নঃ ইহ্সান সম্পাদন
কারী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
এমন ভাবে আল্লাহর এবাদত কর যেন
তুমি আল্লাহকে দেখছ
অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন।
20.প্রশ্নঃ ইয়া ! রাসূলুল্লাহ
সাঃ কোন বস্তু গুনাহ্
মাফে সহায়তা করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
ক) কান্না (আল্লাহর নিকট কৃত
গুনাহের জন্য)
খ) বিনয়
গ) অসুস্থতা।
21.প্রশ্নঃ কোন জিনিষ দোযখের
ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
দুনিয়ার মুছিবত সমূহ।
22.প্রশ্নঃ কোন কাজ আল্লাহর
ক্রোধ ঠান্ডা করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন, ....গোপন দান
এবং ...আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা।
23.প্রশ্নঃ সবচাইতে নিকৃষ্ট কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন, ...দুশ্চরিত্র এবং ...কৃপণতা।
24.প্রশ্নঃ সবচাইতে উৎকৃষ্ট কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন,সৎ চরিত্র,বিনয়, এবং ধৈর্য্য ।
25.প্রশ্নঃ আল্লাহর ক্রোধ
থেকে বাঁচার উপায় কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
মানুষের উপর রাগান্বিত
হওয়া পরিহার কর।
আল্লাহ্
তা'য়ালা আমাকে এবং সবাইকে
আমল
করার তৌফিক দান করুন ।
আমীন।

দেখুন লা মাজহাবীদের অবস্তা না পড়লে চরম মিস








লা মাজহাবী ছেলের সাথে মাজহাবী বাবার কথোপকথন ..... অনেকদিন হয়ে গেল ছেলে তার পিতাকে  আব্বু বলে ডাকেনা !এ নিয়ে পিতা- পুত্রের মধ্যে কথোপকথন। # পিতাঃ বাবা,তুমি অনেকদিন পর্যন্ত আমাকে আব্বু ডাক না। এর কারণ কী? # পুত্রঃ টিভি শায়েখের বয়ান শুনে আমি এখন কারো তাকলীদ করি না! কুরআন ও সহিহ হাদিসের বা্ইরে কোনো কথা বলি না। নিজের তাহকীক ছাড়া কোনো আমল করি না। # পিতাঃ কিন্তু তুমি তো কেবল অষ্টম শ্রেণিতে পড়।জীবনে কোনো দিন মাদ্রাসার বারান্দায়ও পা দাও নি। কোনো আলেমের কাছেও পড় নি।তুমি কুরআন- হাদিস বুঝবে কীভাবে? # পুত্রঃ কুরআন -হাদিস বোঝার জন্য মাদ্রাসায় বা আলেমের কাছে পড়তে হয় না। আল্লাহ বলেছেন, বোঝার জন্য আমি কুরআন সহজ করে দিয়েছি। #পিতাঃ আমাকে আব্বু ডাক না কেন? #পুত্রঃ সহিহ দলিল ছাড়া শুধু অন্ধের মতো কারও কথায় কোনো কিছু মানা শিরক। তাই আপনাকে  আব্বু বলে সেদিন ডাকব,যেদিন আমি তাহকীক করে শিওর হব যে.আপনি আমার সত্যিকারের জন্মদাতা পিতা। #পিতাঃ বেটা,তাহলে এব্যাপারে আমাদের কী করতে হবে ? #পুত্রঃ আপনার স্ত্রীর সংগে আপনার বিবাহ হয়েছে বলে প্রমান করতে হবে। #পিতাঃ বেটা, প্রমাণ স্বরূপ তোমার দাদা সাক্ষী।তিনি এখনও বেঁচে আছেন। তাকে জিজ্ঞেস কর। #পুত্রঃ বাপ দাদার কথায় ধর্ম চলে না ! #পিতাঃ আমাদের কাছে কাগজে লিখা ছাড়া কোনো প্রমান নাই ! এমনকি বিবাহের অন্য সাক্ষীরাও মারা গেছেন! #পুত্রঃ মিস্টার আমি আগেই বলেছি কুরআন ও সহিহ হাদিস ছাড়া অমুক আর তমুকের লিখা ও মুখের কথা গ্রহন যোগ্য নয়! কারন আমি এগুলো মানিনা ! তবে হ্যাঁ,youtube থেকে আপনাদের বিবাহের কোনো ভিডিও দেখালে বিশ্বাসকরব ! কারন শায়খদের বয়ান youtube থাকে তো,তাই আমি ইউটিউবের ভিডিও খুব বিশ্বাস করি।

এ কি আজব ব্যপার দেখুন বিয়ের পাত্রী'র কি অবস্থা







বাজারে কেনার তালিকায় এবার উঠে এসেছে বিয়ের পাত্রী। বাজারে
প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী। যে কেও পছন্দমতো বাজার
থেকে কিনে আনতে পারবেন পাত্রী!
এখন থেকে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজতে আর ছুটে বেড়াতে হবে না।
বাজারে গিয়েই পছন্দ মতো পাত্রী কিনে আনতে পারবেন। এমন কথা
শুনে যে কেও বিস্মিত হলেও সত্যি। তবে এই বাজার কিন্তু
বাংলাদেশের না। বাজার হতে বিয়ের পাত্রী কিনতে হলে যেতে হবে
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বুলগেরিয়াতে। যেখানে খোলা হাটে বিক্রি করা
হয় বিয়ের পাত্রী। বুহ যুগ ধরে বুলগেরিয়ায় এই রীতি বিদ্যমান।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, ইউরোপের সমৃদ্ধিশালী দেশ
হিসেবে খ্যাত বুলগেরিয়ার স্টারা জোগরা নামক শহরে একটি উন্মুক্ত
মার্কেটের সামনে এই পাত্রী বাজারটি বসে। মূলত বুলগেরিয়ায়
হতদরিদ্র রোমা কালাইঝি যাযাবর সম্প্রদায় ছেলে-মেয়ে বিয়ে দিতে
কনে বাজারের আয়োজন করে থাকেন। বছরে ৪ বার এই আয়োজন করা হয়।
কিন্তু পছন্দ অনুযায়ী সম্ভাব্য পাত্রী পেতে হলে ছেলের বাবা-মাকে
মেয়ের বাবা-মার দাবি করা নির্দিষ্ট অংকের অর্থ গুণতে হয়!
জানা গেছে, রোমা সম্প্রদায় মূলত একটি যাযাবর ধর্মপ্রাণ অর্থোডক্স
খ্রিস্টান সম্প্রদায়। রক্ষণশীল সম্প্রদায়ের হলেও এসব যুবক-যুবতীরা এই
সুযোগে একে অন্যকে ধরে নাচেন, গান করেন এবং নানা ফুর্তিতে মেতে
ওঠেন। আবার ছবিতে পোজ, এমনকি হালকা মদ্য জাতীয় পানীয়ও পান
করেন তারা। তাম্রলিপির যুগ হতে ঐতিহ্যগতভাবে বাংশ পরাংপরায়
এভাবেই ছেলে-মেয়েদের বিয়ের আয়োজন করে আসছেন বুলগেরিয়ার এই
প্রাচীন রোমা সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠিরা। দাম দিয়ে কিনে আনার পর
ছেলের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করা হয় কিনে আনা পাত্রীকে।
এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।

এখান থেকে কপি করা