অালবানী সাহেবের দৃষ্টিতে কোট-টাই এবং শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করা মাকরূহ # নামাযের জন্য পবিত্রতা অর্জন অন্যতম শর্ত। তাছাড়া নামাযে প্রবেশের পূ্র্বে উত্তম কাপড়ে সজ্জিত হতে অাল্লাহ তাঅালা নির্দেশ দিচ্ছেন- ﻳَﺎ ﺑَﻨِﻲ ﺁﺩَﻡَ ﺧُﺬُﻭﺍ ﺯِﻳﻨَﺘَﻜُﻢْ ﻋِﻨْﺪَ ﻛُﻞِّ ﻣَﺴْﺠِﺪٍ অনুবাদ: হে অাদম সন্তান! তোমরা নামাযে সুন্দর পোশাকে সজ্জিত হয়ে এসো। এ অায়াত থেকে বুঝা যায় নামাযের জন্য উত্তম কাপড় পরিধানের গুরুত্ব অালাদা। নাসির উদ্দীন অালবানী সাহেব এ অায়াতের ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে, যে কাপড় মুসলমানদের সংস্কৃতি সে কাপড়ে নামায অাদায় করা। টুপি ইসলামের অন্যতম নিদর্শন, মুসলমানদের সংস্কৃতি। কাজেই নামাযের সময় মাথায় টুপি রাখা বাঞ্চনীয়। টুপি ছাড়া নামায পড়া ইসলামী রীতি-নীতি ও অাদর্শের বিপরীত। অালবানী সাহেবও টুপি ছাড়া নামায অাদায় করাকে মাকরূহ বলেছেন। খালি মাথায় নামায অাদায়কারী সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে অালবানী সাহেব বলেন- ﺃﻋﺘﻘﺪﻩ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﺔ؛ ﻷﻣﻮﺭ ﻣﻨﻬﺎ : ﺃﻭﻻً : ﻷﻥ ﻛﺸﻒ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻫﻮ - ﺃﻳﻀﺎً- ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺎﺩﺍﺕ ﻭﺍﻟﺘﻘﺎﻟﻴﺪ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﺴﺮﺑﺖ ﺇﻟﻰ ﺑﻼﺩ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺑﺴﺒﺐ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮﻳﻦ ﻟﻬﺎ ﻓﻲ ﺑﻼﺩﻧﺎ অনুবাদ: আমার আকীদা হলো খালি মাথায় নামায পড়া মাকরূহ এবং তা কয়েকটি কারণে। প্রথম কারণ হলো- মাথা অনাবৃত রাখাও ঐ সমস্ত অভ্যাস ও অনুকরণসমূহের অন্তর্গত, যা কাফিরদের থেকে ও কাফিরদের অনুশীলনের কারণে মুসলিম দেশসমুহে সংক্রমিত হয়েছে। কিছুদূর অগ্রসর হয়ে তিনি লিখেন- ﻓﻠﻤﺎ ﻛﺎﻧﺖ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻌﺎﺩﺓ ﻟﻴﺴﺖ ﻋﺎﺩﺓ ﺇﺳﻼﻣﻴﺔ، ﻓﺎﻟﻤﻔﺮﻭﺽ ﺃﻥ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﻳﺪﺧﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻲ ﺃﺣﺴﻦ ﺯﻳﻨﺔ؛ অনুবাদ: যেহেতু মাথা অনাবৃত রাখা ইসলামী সংস্কৃতির অংশ নয় সেহেতু মুসলমান সর্বোচ্চ সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়েই নামাযে প্রবেশ করবে। পরিশেষে টুপি ছাড়া নামায অাদায় সম্পর্কে অালবানী সাহেব তার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে লিখেন- ﻭﺛﺒﺖ ﺃﻥ ﻣﻦ ﻋﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺳﺘﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻭﻟﻴﺲ ﺍﻟﺤﺴﺮ؛ ﻓﺤﻴﻨﺌﺬٍ ﻧﻌﺘﻘﺪ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﺤﺴﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻣﻜﺮﻭﻫﺔ، ﻻ ﻷﻥ ﻫﻨﺎﻙ ﻧﻬﻴﺎً ﺧﺎﺻﺎً، ﻭﺇﻧﻤﺎ ﻷﻥ ﻓﻴﻪ ﻣﺨﺎﻟﻔﺔ ﻟﻠﻌﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﺘﻲ ﺟﺮﻯ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ . অনুবাদ: প্রমাণিত হলো যে, মাথা আবৃত রাখাই মুসলমানদের সংস্কৃতি, অনাবৃত রাখা নয়। তো আমার আকীদা হলো- খালি মাথায় নামায আদায় করা মাকরূহ। এ কারণে নয় যে, খালি মাথায় নামায আদায়ের ব্যাপারে স্বতন্ত্র কোন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। বরং খালি মাথায় নামায আদায় করা মুসলমানদের অবলম্বিত সংস্কৃতির বিরুদ্ধ। (সিলসিলাতুল হুদা ওয়ান নূর লিশ শায়খ অালবানী) # অালবানী সাহেবের ফতওয়া থেকে কয়েকটি বিষয় প্রমাণিত হয়- ১. মুসলমানদের সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়ে নামায পড়া উচিত। ২. নামাযে বিধর্মীদের সৌন্দর্য গ্রহণ করা মাকরূহ। ৩. মুসলমানদের সংস্কৃতির বিপরীত কোন কিছুর ব্যাপারে হাদীসে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও মাকরূহ। # বাংলাদেশে কিছু নামধারী অালেম কোট টাই, শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করাকে মাকরূহ তো বলেন-ই না বরং যুক্তি- তর্কের মাধ্যমে ইহাকে উত্তম সাব্যস্ত করতে চান। এমনকি তাদের অনেকে এটাও বলে থাকেন যে, পোশাকের ক্ষেত্রে ইসলামের অালাদা কোন সংস্কৃতি নেই। এটা অতি স্পষ্ট যে, শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই এগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুসলমানরা সব সময় পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি ব্যাবহার করতেন। এমনকি হাদীস শরীফেও তার অসংখ্য প্রমাণ অাছে। পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি, টুপি, পাগড়ী, সেরওয়ানী, অাবা, জুব্বা, চাদর এগুলো মুসলমানদের সংস্কৃতি। এমনকি অাল্লাহ প্রদত্ত সকল শরীঅাতের পোশাক ছিল এগুলোই। সুতরাং ইসলামে পোশাকের কোন সংস্কৃতি নেই বলা নেহায়েত বোকামি এবং অজ্ঞতা। প্রসঙ্গ হলো কোট-টাই, শার্ট-প্যন্ট পরে নামায অাদায় করা। এটা অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই যে, এ বস্ত্রগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। অতীতের কোন যুগে মুসলমানরা এ কাপড়গুলো পরেন নি। বিধর্মীরাই এ কাপড়গুলো পরিধান করতো। অার অালবানী সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী নামাযে বিধর্মীদের কাপড় পরা মাকরূহ। সে হিসেবে শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরে নামায অাদায় করাও মাকরূহ। এ মাকরূহ সাব্যস্ত হওয়ার জন্য স্বতন্ত্র কোন দলীলের প্রয়োজন নেই। কেননা ইসলামী অাদর্শের বিপরীত যেকোন অাদর্শই নিন্দনীয়। যা অালবানী সাহেবও তার ফতওয়ায় উল্লেখ করেছেন। # চিন্তা করে দেখুন, যারা শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরা থেকে মুসলমানদের নিরুৎসাহিত না করে উৎসাহিত করছেন, তথাকথিত টাই মৌলভীর টাই পরাকে বৈধ করার জন্য কুরঅান-হাদীসের অপব্যাখ্যা দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন, ইয়াহুদী-নাসারাদের সংস্কৃতিকে মুসলমানদের মধ্যে ব্যপক প্রচলনের চেষ্টা করছেন তারা অাসলে কার দালালী করছেন?
মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর, ২০১৬
জেনে নিন শোট কোট শার্ট প্যান্ট টাই পড়ে নামায আদায় করা সম্পর্কে ক্বোরআন হাদীস কি বলে,?
অালবানী সাহেবের দৃষ্টিতে কোট-টাই এবং শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করা মাকরূহ # নামাযের জন্য পবিত্রতা অর্জন অন্যতম শর্ত। তাছাড়া নামাযে প্রবেশের পূ্র্বে উত্তম কাপড়ে সজ্জিত হতে অাল্লাহ তাঅালা নির্দেশ দিচ্ছেন- ﻳَﺎ ﺑَﻨِﻲ ﺁﺩَﻡَ ﺧُﺬُﻭﺍ ﺯِﻳﻨَﺘَﻜُﻢْ ﻋِﻨْﺪَ ﻛُﻞِّ ﻣَﺴْﺠِﺪٍ অনুবাদ: হে অাদম সন্তান! তোমরা নামাযে সুন্দর পোশাকে সজ্জিত হয়ে এসো। এ অায়াত থেকে বুঝা যায় নামাযের জন্য উত্তম কাপড় পরিধানের গুরুত্ব অালাদা। নাসির উদ্দীন অালবানী সাহেব এ অায়াতের ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে, যে কাপড় মুসলমানদের সংস্কৃতি সে কাপড়ে নামায অাদায় করা। টুপি ইসলামের অন্যতম নিদর্শন, মুসলমানদের সংস্কৃতি। কাজেই নামাযের সময় মাথায় টুপি রাখা বাঞ্চনীয়। টুপি ছাড়া নামায পড়া ইসলামী রীতি-নীতি ও অাদর্শের বিপরীত। অালবানী সাহেবও টুপি ছাড়া নামায অাদায় করাকে মাকরূহ বলেছেন। খালি মাথায় নামায অাদায়কারী সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে অালবানী সাহেব বলেন- ﺃﻋﺘﻘﺪﻩ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﺔ؛ ﻷﻣﻮﺭ ﻣﻨﻬﺎ : ﺃﻭﻻً : ﻷﻥ ﻛﺸﻒ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻫﻮ - ﺃﻳﻀﺎً- ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺎﺩﺍﺕ ﻭﺍﻟﺘﻘﺎﻟﻴﺪ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﺴﺮﺑﺖ ﺇﻟﻰ ﺑﻼﺩ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺑﺴﺒﺐ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮﻳﻦ ﻟﻬﺎ ﻓﻲ ﺑﻼﺩﻧﺎ অনুবাদ: আমার আকীদা হলো খালি মাথায় নামায পড়া মাকরূহ এবং তা কয়েকটি কারণে। প্রথম কারণ হলো- মাথা অনাবৃত রাখাও ঐ সমস্ত অভ্যাস ও অনুকরণসমূহের অন্তর্গত, যা কাফিরদের থেকে ও কাফিরদের অনুশীলনের কারণে মুসলিম দেশসমুহে সংক্রমিত হয়েছে। কিছুদূর অগ্রসর হয়ে তিনি লিখেন- ﻓﻠﻤﺎ ﻛﺎﻧﺖ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻌﺎﺩﺓ ﻟﻴﺴﺖ ﻋﺎﺩﺓ ﺇﺳﻼﻣﻴﺔ، ﻓﺎﻟﻤﻔﺮﻭﺽ ﺃﻥ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﻳﺪﺧﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻲ ﺃﺣﺴﻦ ﺯﻳﻨﺔ؛ অনুবাদ: যেহেতু মাথা অনাবৃত রাখা ইসলামী সংস্কৃতির অংশ নয় সেহেতু মুসলমান সর্বোচ্চ সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়েই নামাযে প্রবেশ করবে। পরিশেষে টুপি ছাড়া নামায অাদায় সম্পর্কে অালবানী সাহেব তার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে লিখেন- ﻭﺛﺒﺖ ﺃﻥ ﻣﻦ ﻋﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺳﺘﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻭﻟﻴﺲ ﺍﻟﺤﺴﺮ؛ ﻓﺤﻴﻨﺌﺬٍ ﻧﻌﺘﻘﺪ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﺤﺴﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻣﻜﺮﻭﻫﺔ، ﻻ ﻷﻥ ﻫﻨﺎﻙ ﻧﻬﻴﺎً ﺧﺎﺻﺎً، ﻭﺇﻧﻤﺎ ﻷﻥ ﻓﻴﻪ ﻣﺨﺎﻟﻔﺔ ﻟﻠﻌﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﺘﻲ ﺟﺮﻯ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ . অনুবাদ: প্রমাণিত হলো যে, মাথা আবৃত রাখাই মুসলমানদের সংস্কৃতি, অনাবৃত রাখা নয়। তো আমার আকীদা হলো- খালি মাথায় নামায আদায় করা মাকরূহ। এ কারণে নয় যে, খালি মাথায় নামায আদায়ের ব্যাপারে স্বতন্ত্র কোন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। বরং খালি মাথায় নামায আদায় করা মুসলমানদের অবলম্বিত সংস্কৃতির বিরুদ্ধ। (সিলসিলাতুল হুদা ওয়ান নূর লিশ শায়খ অালবানী) # অালবানী সাহেবের ফতওয়া থেকে কয়েকটি বিষয় প্রমাণিত হয়- ১. মুসলমানদের সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়ে নামায পড়া উচিত। ২. নামাযে বিধর্মীদের সৌন্দর্য গ্রহণ করা মাকরূহ। ৩. মুসলমানদের সংস্কৃতির বিপরীত কোন কিছুর ব্যাপারে হাদীসে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও মাকরূহ। # বাংলাদেশে কিছু নামধারী অালেম কোট টাই, শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করাকে মাকরূহ তো বলেন-ই না বরং যুক্তি- তর্কের মাধ্যমে ইহাকে উত্তম সাব্যস্ত করতে চান। এমনকি তাদের অনেকে এটাও বলে থাকেন যে, পোশাকের ক্ষেত্রে ইসলামের অালাদা কোন সংস্কৃতি নেই। এটা অতি স্পষ্ট যে, শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই এগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুসলমানরা সব সময় পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি ব্যাবহার করতেন। এমনকি হাদীস শরীফেও তার অসংখ্য প্রমাণ অাছে। পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি, টুপি, পাগড়ী, সেরওয়ানী, অাবা, জুব্বা, চাদর এগুলো মুসলমানদের সংস্কৃতি। এমনকি অাল্লাহ প্রদত্ত সকল শরীঅাতের পোশাক ছিল এগুলোই। সুতরাং ইসলামে পোশাকের কোন সংস্কৃতি নেই বলা নেহায়েত বোকামি এবং অজ্ঞতা। প্রসঙ্গ হলো কোট-টাই, শার্ট-প্যন্ট পরে নামায অাদায় করা। এটা অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই যে, এ বস্ত্রগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। অতীতের কোন যুগে মুসলমানরা এ কাপড়গুলো পরেন নি। বিধর্মীরাই এ কাপড়গুলো পরিধান করতো। অার অালবানী সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী নামাযে বিধর্মীদের কাপড় পরা মাকরূহ। সে হিসেবে শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরে নামায অাদায় করাও মাকরূহ। এ মাকরূহ সাব্যস্ত হওয়ার জন্য স্বতন্ত্র কোন দলীলের প্রয়োজন নেই। কেননা ইসলামী অাদর্শের বিপরীত যেকোন অাদর্শই নিন্দনীয়। যা অালবানী সাহেবও তার ফতওয়ায় উল্লেখ করেছেন। # চিন্তা করে দেখুন, যারা শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরা থেকে মুসলমানদের নিরুৎসাহিত না করে উৎসাহিত করছেন, তথাকথিত টাই মৌলভীর টাই পরাকে বৈধ করার জন্য কুরঅান-হাদীসের অপব্যাখ্যা দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন, ইয়াহুদী-নাসারাদের সংস্কৃতিকে মুসলমানদের মধ্যে ব্যপক প্রচলনের চেষ্টা করছেন তারা অাসলে কার দালালী করছেন?
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন