এক মেয়ে ৩২ তলা বিল্ডিং থেকে পইড়া গেছে... ২৫ তলায় এক ছেলে কোনমতে তার হাত ধরে ফেলেছে, বলছে, বাঁচতে হলে আমাকে জড়িয়ে ধরুন...নাইলে ফেলে দিব। মেয়েটি বলল, নাউজুবিল্লা! ছেলে জড়িয়ে ধরতে না পেরে দিল ছেড়ে.. এবার ১৭ তলায় এসে আরেক ছেলে তাকে ধরেছে, বলছে- বল আমাকে চুমু খাবে? নাইলে ছেড়ে দিব। মেয়ে:- অবশ্যই না! ছেলে তাকে দিল ছেড়ে... মেয়েটি পড়তে পড়তে এখন শেষ সুযোগ ৭ তলায় আরেক ছেলে তাকে ধরলো, এবার মেয়েটিই আগে বলল, OK OK আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাব! ছেলেটি তাকে ছেড়ে দিয়ে বলল - : : :. . . : : : । । আস্তাগফিরুল্লা! আমি রোজা! . # মোরাল :- মেয়েরা সব ছেলেদের একরকম দুশ্চরিত্র ভাবে। কিন্তু সব ছেলেরা একইরকম না।বুজিলেন,,?
শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬
দেখুন ১টি মেয়ে ও ৩টি ছেলে কি করলো পড়লে ধারনা পাল্টে যাবে।
এক মেয়ে ৩২ তলা বিল্ডিং থেকে পইড়া গেছে... ২৫ তলায় এক ছেলে কোনমতে তার হাত ধরে ফেলেছে, বলছে, বাঁচতে হলে আমাকে জড়িয়ে ধরুন...নাইলে ফেলে দিব। মেয়েটি বলল, নাউজুবিল্লা! ছেলে জড়িয়ে ধরতে না পেরে দিল ছেড়ে.. এবার ১৭ তলায় এসে আরেক ছেলে তাকে ধরেছে, বলছে- বল আমাকে চুমু খাবে? নাইলে ছেড়ে দিব। মেয়ে:- অবশ্যই না! ছেলে তাকে দিল ছেড়ে... মেয়েটি পড়তে পড়তে এখন শেষ সুযোগ ৭ তলায় আরেক ছেলে তাকে ধরলো, এবার মেয়েটিই আগে বলল, OK OK আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাব! ছেলেটি তাকে ছেড়ে দিয়ে বলল - : : :. . . : : : । । আস্তাগফিরুল্লা! আমি রোজা! . # মোরাল :- মেয়েরা সব ছেলেদের একরকম দুশ্চরিত্র ভাবে। কিন্তু সব ছেলেরা একইরকম না।বুজিলেন,,?
বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০১৬
জেনে নিন বেদাত কাহাকে বলে,? বেদাত কত প্রকার ও কি কি,??
বিদআত কি? বিদআতে হাসানা ও বিদআতে সাইয়া সম্পর্কে :সমস্ত পর্ব। পর্বঃ ১ ★ বিদআতের ব্যাপারে কত রকম হাদিস আছে? উত্তর : ৩ রকম হাদিস : ১) এক প্রকার হাদিস যা বিদআত শব্দের উল্লেখ আছে কিন্তু তা ভাল বিদআত না মন্দ বলা নেই। শুধু রাসুলের পরে সেগুলোর আবিষ্কার হবে বলা আছে। তা ভালও হতে পারে খারাপও হতে হতে পারে। ২) স্পষ্ট ভাবে সেই সব বিদআতে নিষিদ্ধ করা করা হয়েছে, ঘৃনা, লানত, শাস্তি, অভিশাপ ইত্যাদি বর্নিত আছে, তা কুরআন ও সুন্নাহর পরিবর্তন করবে বলা আছে। বিদআতে সাইয়া ৩) স্পষ্টভাবে এক প্রকার নতুন কিছুর প্রবর্তনকে সওয়াব ও কল্যানময় বলা হয়েছে যা কুরআন-সুন্নাহ-ইজমা - কিয়াস কোনটার বিপরীতে নয়। বিদআতে হাসানা। বিদআত এর অর্থ ও সংগা কি ? : NOTE : এগুলো মুলত প্রকৃত পক্ষে মন্দ বিদআতের অর্থ ও সংগা দেয়া হয়েছে অধিকাংশ কারন বিদাত কি বুঝানোর জন্য। কারন বিদাতে হাসানাকে প্রকৃতপক্ষে আমরা বিদাত বলে সম্বোধন করি না। যেমন : আল-কোরআন বাইন্ডিং বা কোরআন খতম, খতমে ইউনুস এগুলো বিদআত কিন্তু আমরা একে বিদাত বলিও না চিন্তায়ও আনি না, সংগারও প্রয়োজন মনে করি না কিন্তু আসলে নির্দিষ্ট করে বললে তা বিদাতে হাসানা বলা উচিত। যেমন : ★ ইমাম শারানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “প্রত্যেক নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতিই যে নিকৃষ্ট বা নিষিদ্ধ হবে, তার কোন যুক্তি নেই।” (আরওয়ারে কুদসিয়্যাহ্) অথচ আজকাল কিছু জাহিল লোক সকল বিদয়াতকেই (নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতি) গোমরাহী বলে থাকে এবং দলীল হিসাবে তারা নিম্নোক্ত হাদীস শরীফখানা পেশ করে থাকে। ★ আর তাই শায়খ ইব্রাহীম হালবী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “নতুন উদ্ভাবিত কোন কাজ হযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত সাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাবেয়ীনগণের নিকট হতে প্রমাণিত না থাকলে অথবা উক্ত কাজের প্রতি বিদয়াত শব্দ আরোপিত হলেই যে, তা মন্দ বা গোমরাহী একথা যুক্তিযুক্ত নয়। বরং তা ভালও হতে পারে।” (কবীরী শরহে মুনিয়াতুল মুসল্লী পৃঃ২৫১) বিদআতের অর্থ : (১) “বিদয়াত হলো-দ্বীনের পূর্ণতার পর নতুন কোন বিষয় উদ্ভব হওয়া অথবা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পর আমল ও খাহেশাত সম্পর্কিত কোন বিষয় নতুন উদ্ভব হওয়া।” (লোগাতুল কামূস আল মহীত্ব ৩য় জিঃ পৃঃ৩, বায়ানুল লিসান, পৃঃ১১৫) (২) “বিদয়াত হলো- নমুনা ব্যতীত সৃষ্ট জিনিস।” (মিসবাহুল লোগাত, পৃঃ ২৭) (৩) “বিদয়াত মূলতঃ ওটাকেই বলা হয়, যা পূর্ব নমুনা ব্যতীত সৃষ্টি করা হয়েছে।” (ফাতহুল বারী শরহে বুখারী ৪র্থ জিঃ পৃঃ২১৯, মিরকাত শরীফ) (৪) “জেনে রাখ, হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পারে উদ্ভব ঘটেছে এমন প্রত্যেক কাজই বিদয়াত।” (আশয়াতুল লোমআত) (৫) “বিদয়াত হলো- নতুন কথা, নতুন প্রথা।” (আরবী ফিরোজুল লোগাত পৃঃ৫৩) (৬) “বিদয়াত ওটাকে বলা হয়, যা পূর্ব নমুনা ব্যতীত সৃষ্টি করা হয়।” (লোগাত আল মনজিদ পৃঃ৭৬) (৭) “বিদয়াত হলো- নতুন কথা।” (লোগাতে সাঈদী পৃঃ৯৬) সুতরাং বিদয়াত শব্দের লোগাতী বা আভিধানিক মূল অর্থ হলো- নতুন উৎপত্তি, নতুন উদ্ভব, নতুন সৃষ্টি। পূর্বে যার কোন অস্তিত্ব ছিলনা। বিদয়াতের সংগা : (১) বিদয়াতের শরীয়তী অর্থ সম্পর্কে বিখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফক্বীহ্ আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, “প্রকৃতপক্ষে বিদয়াত হলো- এমন জিনিসের আবির্ভাব, যার নমুনা হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময় ছিলনা।” (ওমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী ৫ম জিঃ পৃঃ৩৫৬) (২) আল্লামা ইসমাইল নাবিহানী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, (শায়খুল ইসলাম) ইজদুদ্দীন ইবনে সালাম বলেন, “বিদয়াত এমন একটি কাজ, যা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যামানায় সম্পন্ন হয়নি।” (জাওয়াহিরুল বিহার পৃঃ২৮০) (৩) ইমাম নববী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, “শরীয়ত মুতাবেক বিদয়াত হচ্ছে- এমনসব নব আবিস্কৃত জিনিসের নাম, যা হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- এর সময় ছিলনা।” (শরহে মুসলিম লিন নববী) (৪) হাফেজ ইবনে রজব রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, “বিদয়াত ঐ বিষয়কেই বলা হয়, যার ভিত্তি শরীয়তে নেই। সুতরাং শরীয়তে যে বিষয়ের ভিত্তি রয়েছে, শরীয়ত মুতাবেক তা বিদয়াত নয়, যদিও আভিধানিক অর্থে বিদয়াত বলা হয়।” (জামিউল উলূম ওয়াল হাকাম পৃঃ১৯৩, ইরশাদুল উনূদ পৃঃ১৬১)
জেনে নিন১০টি ভাষায় কিভাবে আপনার প্রিয়জনকে ভালবাসার কথা বলবেন,?
১০টি ভাষায় প্রকাশ করুন আপনার “ভালবাসা”“ "আমি তোমাকে ভালবাসি”– ১. বাংলা = আমি তোমাকে ভালবাসি ২. ইংরেজি = আই লাভ ইউ ৩. ইতালিয়ান = তি আমো ৪. রাশিয়ান = ইয়া তেবয়া লিউব্লিউ ৫. কোরিয়ান =তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো ৬. কানাডা = নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন ৭. জার্মান = ইস লিবে দিস৮. রাখাইন = অ্যাঁই সাঁইতে ৯. ক্যাম্বোডিয়ান = বোন স্রো লানহ্উন ১০. ফার্সি = দুস্তাত দারাম ১১. তিউনিশিয়া = হাহেক বাক ১২. ফিলিপিনো = ইনবিগ কিটা ১৩. লাতিন = তে আমো ১৪. আইরিশ = তাইম ইনগ্রা লিত ১৫. ফ্রেঞ্চ = ইয়ে তাইমে ১৬. ডাচ = ইক হু ভ্যান ইউ ১৭. অসমিয়া = মুই তোমাকে ভাল্ পাও ১৮. জুলু = মেনা তান্দা উইনা ১৯. তুর্কি = সেনি সেভিউর ম ২০. মহেলি = মহে পেন্দা ২১. তামিল = নান উন্নাই কাদালিকিরেন ২২. সহেলি = নাকু পেন্দা ২৩. ইরানি = মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম ২৪. হিব্রু = আনি ওহেবওটচে (মেয়েকে ছেল) আনি ওহেব ওটচা (ছেলেকে মেয়ে) ২৫. গুজরাটি = হুঁ তানে পেয়ার কার ছু ২৬. চেক = মিলুই তে ২৭. পোলিশ = কোচাম গিয়ে ২৮. পর্তুগীজ = ইউ আমু তে ২৯. বসনিয়ান = ভলিম তে ৩০. তিউনেশিয়ান = হাএহ বাদ,,,,,,,, ধন্যবাদ।
মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর, ২০১৬
জেনে নিন শোট কোট শার্ট প্যান্ট টাই পড়ে নামায আদায় করা সম্পর্কে ক্বোরআন হাদীস কি বলে,?
অালবানী সাহেবের দৃষ্টিতে কোট-টাই এবং শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করা মাকরূহ # নামাযের জন্য পবিত্রতা অর্জন অন্যতম শর্ত। তাছাড়া নামাযে প্রবেশের পূ্র্বে উত্তম কাপড়ে সজ্জিত হতে অাল্লাহ তাঅালা নির্দেশ দিচ্ছেন- ﻳَﺎ ﺑَﻨِﻲ ﺁﺩَﻡَ ﺧُﺬُﻭﺍ ﺯِﻳﻨَﺘَﻜُﻢْ ﻋِﻨْﺪَ ﻛُﻞِّ ﻣَﺴْﺠِﺪٍ অনুবাদ: হে অাদম সন্তান! তোমরা নামাযে সুন্দর পোশাকে সজ্জিত হয়ে এসো। এ অায়াত থেকে বুঝা যায় নামাযের জন্য উত্তম কাপড় পরিধানের গুরুত্ব অালাদা। নাসির উদ্দীন অালবানী সাহেব এ অায়াতের ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে, যে কাপড় মুসলমানদের সংস্কৃতি সে কাপড়ে নামায অাদায় করা। টুপি ইসলামের অন্যতম নিদর্শন, মুসলমানদের সংস্কৃতি। কাজেই নামাযের সময় মাথায় টুপি রাখা বাঞ্চনীয়। টুপি ছাড়া নামায পড়া ইসলামী রীতি-নীতি ও অাদর্শের বিপরীত। অালবানী সাহেবও টুপি ছাড়া নামায অাদায় করাকে মাকরূহ বলেছেন। খালি মাথায় নামায অাদায়কারী সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে অালবানী সাহেব বলেন- ﺃﻋﺘﻘﺪﻩ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﺔ؛ ﻷﻣﻮﺭ ﻣﻨﻬﺎ : ﺃﻭﻻً : ﻷﻥ ﻛﺸﻒ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻫﻮ - ﺃﻳﻀﺎً- ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺎﺩﺍﺕ ﻭﺍﻟﺘﻘﺎﻟﻴﺪ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﺴﺮﺑﺖ ﺇﻟﻰ ﺑﻼﺩ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺑﺴﺒﺐ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮﻳﻦ ﻟﻬﺎ ﻓﻲ ﺑﻼﺩﻧﺎ অনুবাদ: আমার আকীদা হলো খালি মাথায় নামায পড়া মাকরূহ এবং তা কয়েকটি কারণে। প্রথম কারণ হলো- মাথা অনাবৃত রাখাও ঐ সমস্ত অভ্যাস ও অনুকরণসমূহের অন্তর্গত, যা কাফিরদের থেকে ও কাফিরদের অনুশীলনের কারণে মুসলিম দেশসমুহে সংক্রমিত হয়েছে। কিছুদূর অগ্রসর হয়ে তিনি লিখেন- ﻓﻠﻤﺎ ﻛﺎﻧﺖ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻌﺎﺩﺓ ﻟﻴﺴﺖ ﻋﺎﺩﺓ ﺇﺳﻼﻣﻴﺔ، ﻓﺎﻟﻤﻔﺮﻭﺽ ﺃﻥ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﻳﺪﺧﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻲ ﺃﺣﺴﻦ ﺯﻳﻨﺔ؛ অনুবাদ: যেহেতু মাথা অনাবৃত রাখা ইসলামী সংস্কৃতির অংশ নয় সেহেতু মুসলমান সর্বোচ্চ সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়েই নামাযে প্রবেশ করবে। পরিশেষে টুপি ছাড়া নামায অাদায় সম্পর্কে অালবানী সাহেব তার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে লিখেন- ﻭﺛﺒﺖ ﺃﻥ ﻣﻦ ﻋﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺳﺘﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻭﻟﻴﺲ ﺍﻟﺤﺴﺮ؛ ﻓﺤﻴﻨﺌﺬٍ ﻧﻌﺘﻘﺪ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﺤﺴﺮ ﺍﻟﺮﺃﺱ ﻣﻜﺮﻭﻫﺔ، ﻻ ﻷﻥ ﻫﻨﺎﻙ ﻧﻬﻴﺎً ﺧﺎﺻﺎً، ﻭﺇﻧﻤﺎ ﻷﻥ ﻓﻴﻪ ﻣﺨﺎﻟﻔﺔ ﻟﻠﻌﺎﺩﺍﺕ ﺍﻟﺘﻲ ﺟﺮﻯ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ . অনুবাদ: প্রমাণিত হলো যে, মাথা আবৃত রাখাই মুসলমানদের সংস্কৃতি, অনাবৃত রাখা নয়। তো আমার আকীদা হলো- খালি মাথায় নামায আদায় করা মাকরূহ। এ কারণে নয় যে, খালি মাথায় নামায আদায়ের ব্যাপারে স্বতন্ত্র কোন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। বরং খালি মাথায় নামায আদায় করা মুসলমানদের অবলম্বিত সংস্কৃতির বিরুদ্ধ। (সিলসিলাতুল হুদা ওয়ান নূর লিশ শায়খ অালবানী) # অালবানী সাহেবের ফতওয়া থেকে কয়েকটি বিষয় প্রমাণিত হয়- ১. মুসলমানদের সৌন্দর্যে সজ্জিত হয়ে নামায পড়া উচিত। ২. নামাযে বিধর্মীদের সৌন্দর্য গ্রহণ করা মাকরূহ। ৩. মুসলমানদের সংস্কৃতির বিপরীত কোন কিছুর ব্যাপারে হাদীসে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও মাকরূহ। # বাংলাদেশে কিছু নামধারী অালেম কোট টাই, শার্ট-প্যান্ট পরে নামায অাদায় করাকে মাকরূহ তো বলেন-ই না বরং যুক্তি- তর্কের মাধ্যমে ইহাকে উত্তম সাব্যস্ত করতে চান। এমনকি তাদের অনেকে এটাও বলে থাকেন যে, পোশাকের ক্ষেত্রে ইসলামের অালাদা কোন সংস্কৃতি নেই। এটা অতি স্পষ্ট যে, শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই এগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুসলমানরা সব সময় পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি ব্যাবহার করতেন। এমনকি হাদীস শরীফেও তার অসংখ্য প্রমাণ অাছে। পান্জাবী, পায়জামা, লুঙ্গি, টুপি, পাগড়ী, সেরওয়ানী, অাবা, জুব্বা, চাদর এগুলো মুসলমানদের সংস্কৃতি। এমনকি অাল্লাহ প্রদত্ত সকল শরীঅাতের পোশাক ছিল এগুলোই। সুতরাং ইসলামে পোশাকের কোন সংস্কৃতি নেই বলা নেহায়েত বোকামি এবং অজ্ঞতা। প্রসঙ্গ হলো কোট-টাই, শার্ট-প্যন্ট পরে নামায অাদায় করা। এটা অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই যে, এ বস্ত্রগুলো বিধর্মীদের সংস্কৃতি। অতীতের কোন যুগে মুসলমানরা এ কাপড়গুলো পরেন নি। বিধর্মীরাই এ কাপড়গুলো পরিধান করতো। অার অালবানী সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী নামাযে বিধর্মীদের কাপড় পরা মাকরূহ। সে হিসেবে শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরে নামায অাদায় করাও মাকরূহ। এ মাকরূহ সাব্যস্ত হওয়ার জন্য স্বতন্ত্র কোন দলীলের প্রয়োজন নেই। কেননা ইসলামী অাদর্শের বিপরীত যেকোন অাদর্শই নিন্দনীয়। যা অালবানী সাহেবও তার ফতওয়ায় উল্লেখ করেছেন। # চিন্তা করে দেখুন, যারা শার্ট-প্যান্ট, কোট-টাই পরা থেকে মুসলমানদের নিরুৎসাহিত না করে উৎসাহিত করছেন, তথাকথিত টাই মৌলভীর টাই পরাকে বৈধ করার জন্য কুরঅান-হাদীসের অপব্যাখ্যা দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন, ইয়াহুদী-নাসারাদের সংস্কৃতিকে মুসলমানদের মধ্যে ব্যপক প্রচলনের চেষ্টা করছেন তারা অাসলে কার দালালী করছেন?
হাসতে হাসতে পেটে ব্যতা ধরে গেলো এ কেমন জোকস,?
মনে খুলে হাসুন (১).....ছাত্র : স্যার একটি কথা বলবো? স্যার : কি বলবে বলো? ছাত্র : আমার খুব লজ্জা লাগছে স্যার : লজ্জার কি আছে বল? ছাত্র : আস্তে বলব না জোরে বলব স্যার? স্যার : আরে বেটা যা বলবি জোরে বল সবাই শুনুক ছাত্র : চিত্কার করে বলে-স্যার আপনার পেন্টের চেইন খোলা| স্যার : হারামজাদা আস্তে ক.... ★ (২).... দাদা : যা, পালা তাড়াতাড়ি। তুই আজকে স্কুলে যাসনি। তাই তোর হেডমাস্টার বাড়ির দিকে আসছে। নাতি : আমি পালামু না দাদু। তুমি বরং পালাও। কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছেন। তাই স্কুলে যাইনি! ★ (৩).....বিক্রেতা : এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে। বল্টু : এই নিন টাকা। বিক্রেতা : এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন? বল্টু : টাকা একটু কম দিলাম, আপনার গুনতে সুবিধা হবে! ★ (৪).... এক ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ- মহিলা : হ্যালো। কোন ছবি চলছে? ম্যানেজার : আই লাভ ইউ! মহিলা : (রেগে গিয়ে) ইডিয়ট। ম্যানেজার : এটি গত সপ্তাহে চলছিল।র মহিলা : (আরো রাগান্বিত হয়ে) ননসেন্স। ম্যানেজার : এটি আগামী সপ্তাহে চলবে!.. ★ (৫).এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে- শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন? ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে। শিক্ষক: তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে!.......। ★ (৬).... ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও? বাবাঃ তুমি দেখেছ? ছেলেঃ না শুনেছি। বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই। কিছু দিন পর— বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ? ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা? বাবাঃ না শুনেছি। ছেলেঃ তুমিই তো বলেছিলে শুনা কথায় কান দিতে নেই!
সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৬
জেনে নিন মেয়েদের মন কি চায়,?

মেয়েদের বুঝতে শিখুন... অনেক মেয়েরাই বলে যে, ছেলেরা মেয়েদের মন বুঝে না, এই পোস্টটি তাদের জন্য। পোস্টটি পড়ুন, আর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলান। আমরা ছেলেরা কাউকে ভালবাসলেই ঝট করে বলে দেই, পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে দিই। কিন্তু একটি মেয়ের ভালবাসা সম্পূর্ণ আলাদা, তারা সহজে কাউকে ভালবাসতে চাইনা, ভালবাসলেও নিজের ভিতরে রাখে মুখে প্রকাশ করেনা, একবার যদি কোন মেয়ে কোন ছেলেকে ভালবাসে তাহলে সে তার আপ্রাণ চেষ্টা করে সেই ভালবাসাটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য। মেয়েদের মন খুব নরম, সেই মন কারও প্রেমে পরলে আরও নরম হয়ে যায়, কিন্তু আমরা অনেক ছেলেরায় টা দেখি না/বুঝি না, আমরা শুধু মেয়েদের বাহিরের রাগ, অভিমান, ঝগড়াটা দেখি, কিন্তু বন্ধুরা সেই রাগ, অভিমান আর ঝগড়ার আড়ালেই লুকিয়ে আছে গভীর ভালোবাসা। . একটি মেয়ের মন এটাই চাই যে কেউ তাকে এতটা ভালবাসুক যতটা ভালবাসা কেউ কাউকে বাসেনি আগে। .
জেনে নিন বুলবুল ভাইয়ের মনের মধ্যে কি ধরণের কস্ট দিচ্ছে মুনাফিকের দল।????
শুরুতেই আল্লাহর দরবারে পানাহ্ চাই!
ফেইসবুকের অসভ্য ইতরগুলোকে না
জানলে আমার জানাই হতো না
মুনাফিকি কত প্রকার ও কি কি। ওরা
এখন নতুন পলিসি শুরু করেছে। এক আইডি
দিয়ে আমার বিরুদ্ধে পোস্ট দেয়, অন্য
আইডি দিয়ে নিজেরাই আমার পক্ষ
নিয়ে এমন নোংরা ভাষায় গালাগালি
করছে যা কোনোভাবেই প্রকাশ করার
মতো নয়। অনেকেই মেসেজ দিয়ে
জানাচ্ছেন Foyzul Miah নামে এক আইডি
থেকে আমার পক্ষ থেকে মারাত্মক
নোংরা ভাষায় গালাগালি করছে!
আমি কয়জনকে বোঝাবো যে ওরা
নিজেরাই এই কাজগুলো করছে আমাকে
বিতর্কিত করার জন্য?
সবার সচেতনতা কামনা করছি।
আল্লাহর ওয়াস্তে ওদের ব্লক করে দিন।
হেদায়াতের দোয়া তো করছি,
হেদায়াত নসীবে না থাকলে আল্লাহ্
ওদের ধ্বংস করে দিন। এই পরিমাণ
নোংরা শব্দ ওরা ব্যবহার করছে, সত্যি
আমি অসুস্থ অনুভব করছি। আল্লাহপাক
আমাদের হেফাজত করুন। আমিন।
[দয়া করে গালাগালির কোনো
স্ক্রীনশট কেউ কমেন্টে পোস্ট করবেন
না। এতো নোংরা ভাষা! যে কেউ
অসুস্থ হয়ে যাবে! সম্ভব হলে পোস্টটি
শেয়ার করে অন্তত একজনকে হলেও
বিভ্রান্তি থেকে বাঁচান!]
রাব্বানা লা-তায'আলনা
ফিতনাতাল্লিল ক্বাওমিজ
জোয়ালিমিন! আমিন!
দেখুন এক গ্রাম্য ব্যাক্তির অসাধারণ ২৫টি প্রশ্ন।
এক গ্রাম্য লোকের ২৫ টি প্রশ্ন আর
রাসূলুল্লাহ সাঃ এর উত্তর !!
,
,
1.প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর,
ধনী হয়ে যাবে।
2.প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম
(ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী)
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
তাক্বওয়া অবলম্বন কর (আল্লাহ্
ভীরুতা) আলেম হয়ে যাবে।
3.প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর,
সম্মানী হয়ে যাবে।
4.প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
মানুষের উপকার কর।
5.প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
যা নিজের জন্য পছন্দ কর, তা অন্যের
জন্যেও পছন্দ কর৷
6.প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
আল্লাহর উপর ভরসা কর।
7.প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ
মর্যাদার অধিকরী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ
(জিকির) কর।
8.প্রশ্নঃ রিযিকের
প্রশস্ততা চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো।
9.প্রশ্নঃ সমস্ত দোয়া কবুলের
আশা করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
হারাম খাবার হতে বিরত থাকো।
10.প্রশ্নঃ ঈমানে পূর্ণতা কামনা
করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
চরিত্রবান হও ৷
11.প্রশ্নঃ কেয়ামতের দিন আল্লাহর
সাথে গুনামুক্ত হয়ে সাক্ষাৎ
করতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জানাবত তথা গোসল ফরজ হওয়ার
সাথে সাথে গোসল করে নাও।
12.প্রশ্নঃ গুনাহ্
কিভাবে কমে যাবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
বেশী বেশী ইস্তেগফার (আল্লাহর
নিকট কৃত গুনাহের জন্য
ক্ষমা প্রার্থনা) কর।
13.প্রশ্নঃ কেয়ামত
দিবসে আলোতে থাকতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জুলুম করা ছেড়ে দাও।
14.প্রশ্নঃ আল্লাহ্ তা’য়ালার
অনুগ্রহ কামনা করি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া-
অনুগ্রহ কর।
15.প্রশ্নঃ আমি চাই আল্লাহ্
তা’য়ালা আমার দোষ-ত্রুটি গোপন
রাখবেন ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ।
16.প্রশ্নঃ অপমানিত
হওয়া থেকে রক্ষা পেতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
জিনা (ব্যাভিচার ইত্যাদি...)
থেকে বেঁচে থাকো।
17.প্রশ্নঃ আল্লাহ্ এবং তাঁর
রাসূল সাঃ এর নিকট প্রিয়
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
যা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের
(সাঃ) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের
জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও।
18.প্রশ্নঃ আল্লাহর একান্ত অনুগত
হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
ফরজ সমূহকে গুরুত্বের সহিত আদায়
কর।
19.প্রশ্নঃ ইহ্সান সম্পাদন
কারী হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
এমন ভাবে আল্লাহর এবাদত কর যেন
তুমি আল্লাহকে দেখছ
অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন।
20.প্রশ্নঃ ইয়া ! রাসূলুল্লাহ
সাঃ কোন বস্তু গুনাহ্
মাফে সহায়তা করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
ক) কান্না (আল্লাহর নিকট কৃত
গুনাহের জন্য)
খ) বিনয়
গ) অসুস্থতা।
21.প্রশ্নঃ কোন জিনিষ দোযখের
ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
দুনিয়ার মুছিবত সমূহ।
22.প্রশ্নঃ কোন কাজ আল্লাহর
ক্রোধ ঠান্ডা করবে ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন, ....গোপন দান
এবং ...আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা।
23.প্রশ্নঃ সবচাইতে নিকৃষ্ট কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন, ...দুশ্চরিত্র এবং ...কৃপণতা।
24.প্রশ্নঃ সবচাইতে উৎকৃষ্ট কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ
করলেন,সৎ চরিত্র,বিনয়, এবং ধৈর্য্য ।
25.প্রশ্নঃ আল্লাহর ক্রোধ
থেকে বাঁচার উপায় কি ?
উঃ রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করলেন,
মানুষের উপর রাগান্বিত
হওয়া পরিহার কর।
আল্লাহ্
তা'য়ালা আমাকে এবং সবাইকে
আমল
করার তৌফিক দান করুন ।
আমীন।
দেখুন লা মাজহাবীদের অবস্তা না পড়লে চরম মিস
লা মাজহাবী ছেলের সাথে মাজহাবী বাবার কথোপকথন ..... অনেকদিন হয়ে গেল ছেলে তার পিতাকে আব্বু বলে ডাকেনা !এ নিয়ে পিতা- পুত্রের মধ্যে কথোপকথন। # পিতাঃ বাবা,তুমি অনেকদিন পর্যন্ত আমাকে আব্বু ডাক না। এর কারণ কী? # পুত্রঃ টিভি শায়েখের বয়ান শুনে আমি এখন কারো তাকলীদ করি না! কুরআন ও সহিহ হাদিসের বা্ইরে কোনো কথা বলি না। নিজের তাহকীক ছাড়া কোনো আমল করি না। # পিতাঃ কিন্তু তুমি তো কেবল অষ্টম শ্রেণিতে পড়।জীবনে কোনো দিন মাদ্রাসার বারান্দায়ও পা দাও নি। কোনো আলেমের কাছেও পড় নি।তুমি কুরআন- হাদিস বুঝবে কীভাবে? # পুত্রঃ কুরআন -হাদিস বোঝার জন্য মাদ্রাসায় বা আলেমের কাছে পড়তে হয় না। আল্লাহ বলেছেন, বোঝার জন্য আমি কুরআন সহজ করে দিয়েছি। #পিতাঃ আমাকে আব্বু ডাক না কেন? #পুত্রঃ সহিহ দলিল ছাড়া শুধু অন্ধের মতো কারও কথায় কোনো কিছু মানা শিরক। তাই আপনাকে আব্বু বলে সেদিন ডাকব,যেদিন আমি তাহকীক করে শিওর হব যে.আপনি আমার সত্যিকারের জন্মদাতা পিতা। #পিতাঃ বেটা,তাহলে এব্যাপারে আমাদের কী করতে হবে ? #পুত্রঃ আপনার স্ত্রীর সংগে আপনার বিবাহ হয়েছে বলে প্রমান করতে হবে। #পিতাঃ বেটা, প্রমাণ স্বরূপ তোমার দাদা সাক্ষী।তিনি এখনও বেঁচে আছেন। তাকে জিজ্ঞেস কর। #পুত্রঃ বাপ দাদার কথায় ধর্ম চলে না ! #পিতাঃ আমাদের কাছে কাগজে লিখা ছাড়া কোনো প্রমান নাই ! এমনকি বিবাহের অন্য সাক্ষীরাও মারা গেছেন! #পুত্রঃ মিস্টার আমি আগেই বলেছি কুরআন ও সহিহ হাদিস ছাড়া অমুক আর তমুকের লিখা ও মুখের কথা গ্রহন যোগ্য নয়! কারন আমি এগুলো মানিনা ! তবে হ্যাঁ,youtube থেকে আপনাদের বিবাহের কোনো ভিডিও দেখালে বিশ্বাসকরব ! কারন শায়খদের বয়ান youtube থাকে তো,তাই আমি ইউটিউবের ভিডিও খুব বিশ্বাস করি।
এ কি আজব ব্যপার দেখুন বিয়ের পাত্রী'র কি অবস্থা
বাজারে কেনার তালিকায় এবার উঠে এসেছে বিয়ের পাত্রী। বাজারে
প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী। যে কেও পছন্দমতো বাজার
থেকে কিনে আনতে পারবেন পাত্রী!
এখন থেকে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজতে আর ছুটে বেড়াতে হবে না।
বাজারে গিয়েই পছন্দ মতো পাত্রী কিনে আনতে পারবেন। এমন কথা
শুনে যে কেও বিস্মিত হলেও সত্যি। তবে এই বাজার কিন্তু
বাংলাদেশের না। বাজার হতে বিয়ের পাত্রী কিনতে হলে যেতে হবে
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বুলগেরিয়াতে। যেখানে খোলা হাটে বিক্রি করা
হয় বিয়ের পাত্রী। বুহ যুগ ধরে বুলগেরিয়ায় এই রীতি বিদ্যমান।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, ইউরোপের সমৃদ্ধিশালী দেশ
হিসেবে খ্যাত বুলগেরিয়ার স্টারা জোগরা নামক শহরে একটি উন্মুক্ত
মার্কেটের সামনে এই পাত্রী বাজারটি বসে। মূলত বুলগেরিয়ায়
হতদরিদ্র রোমা কালাইঝি যাযাবর সম্প্রদায় ছেলে-মেয়ে বিয়ে দিতে
কনে বাজারের আয়োজন করে থাকেন। বছরে ৪ বার এই আয়োজন করা হয়।
কিন্তু পছন্দ অনুযায়ী সম্ভাব্য পাত্রী পেতে হলে ছেলের বাবা-মাকে
মেয়ের বাবা-মার দাবি করা নির্দিষ্ট অংকের অর্থ গুণতে হয়!
জানা গেছে, রোমা সম্প্রদায় মূলত একটি যাযাবর ধর্মপ্রাণ অর্থোডক্স
খ্রিস্টান সম্প্রদায়। রক্ষণশীল সম্প্রদায়ের হলেও এসব যুবক-যুবতীরা এই
সুযোগে একে অন্যকে ধরে নাচেন, গান করেন এবং নানা ফুর্তিতে মেতে
ওঠেন। আবার ছবিতে পোজ, এমনকি হালকা মদ্য জাতীয় পানীয়ও পান
করেন তারা। তাম্রলিপির যুগ হতে ঐতিহ্যগতভাবে বাংশ পরাংপরায়
এভাবেই ছেলে-মেয়েদের বিয়ের আয়োজন করে আসছেন বুলগেরিয়ার এই
প্রাচীন রোমা সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠিরা। দাম দিয়ে কিনে আনার পর
ছেলের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করা হয় কিনে আনা পাত্রীকে।
এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
এখান থেকে কপি করা
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)